ব্লক প্রিন্টের নানা দিক ও ব্লক করতে কী কী উপকরণ লাগবে তার বিবরণ

ব্লক প্রিন্টের নানা দিক ও ব্লক করতে কী কী উপকরণ লাগবে তার বিবরণ

ব্লক প্রিন্টের নানা দিক

ব্লক প্রিন্টের সালোয়ার কামিজে যে ধরনের রঙ বেশি ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল, লাল, হলুদ, নীল, কমলা ইত্যাদি। এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে ডাইস বসানো হয় ব্লকের। ব্লক প্রিন্ট যে কোন ধরনের কাপড়ে করা যেতে পারে যেমন- সুতি থেকে সিল্ক, সার্টিনে থেকে শিফন, এমনকি জর্জেটেও। তবে সুতির ব্লক প্রিন্টই বেশি করা হয় । সালোয়ার- কামিজের সাধারণ কিছু ডিজাইনের মধ্যে রয়েছে ফুল, স্ট্রাইপ, পাতা, কল্কি প্রভৃতি ডিজাইন । একটা কাপড়ের উপর বিভিন্ন ষ্ট্যাম্প করে বসানো হয় ব্লকের ডিজাইন । ব্লক প্রিন্টের ষ্ট্যাম্প রঙ এ ভিজিয়ে তারপর ছাঁচটা বসানো হয় জামায়৷ এই ষ্ট্যাম্প বানানো হয় রাবার বা কাঠ কেটে। তারপর একধরনের পানীয় জাতীয় কালিতে ব্যবহার করে সালোয়ার কামিজে ছাপানো হয় ।

ব্লক করতে যা উপকরণ লাগবে তার বিবরণ

০১। বাইন্ডার

০২। এন.কে ফিকচার

০৩। হোয়াইট পেষ্ট

০৪। নিউটেক্স

০৫। এপ্রিটন

০৬। অক্সাল

০৭। সি.সি.এল ফিকচার

০৮ । একরামিন রং- লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, কমলা, বাসন্তী, কালো, বেগুনী, গোলাপী, মেজেন্টা, ব্রাউন ।

০৯। কাঠের ট্রে

১০। ব্রাশ ১”, ২”, ৩” (প্রত্যেকের সুবিধা অনুযায়ী)

১১। গোল্ডেন আফসান

১২। সিলভার আফসান

১৩। কপার আফসান

১৪। নাইলন ফিকচার

১৫। এফ.৫৩

১৬। এমবুশ পেষ্ট

১৭। গ্লিটার

১৮৷ ব্লকের টেবিল

১৯। এপ্রোন

২০। কাপড় ধোঁয়ার ব্রাশ

২১। কাঠের ব্লক

২১। ষ্টিলের চামচ

২২। রং এর বাটি প্লাষ্টিকের

২৩। টেবিলে বিছানোর জন্য মার্কিন কাপড়

২৪। টেবিলে বিছানোর জন্য চট অথবা ফোম

২৫। কাপড় দাগ দেয়ার জন্য টেইলারিং চক

২৬। সফটনার

২৭। গ্লিসারিন

২৮। এম.এল.সি ফায়ার

২৯। ট্রে এর জন্য কম্বল

রং এর মিশ্রন ও কালার তৈরি করবেন কীভাবে?

টেক টাইমস বিডি এর ফেসবুক পেজের লিংক